গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলাধীন সনমানিয়া ইউনিয়নে চর আলী নগর গ্রামে ছায়া ঘেরা মায়াভরা মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক পরিবেশে বিদ্যালয়টি অবস্থিত।শতবছরের প্রাচীন কালের মুর্তমান স্বাক্ষী এই বিদ্যালয়টি।
গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলাধীন সনমানিয়া ইউনিয়নে চর আলী নগর গ্রামে ছায়া ঘেরা মায়াভরা মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক পরিবেশে বিদ্যালয়টি অবস্থিত।শতবছরের প্রাচীন কালের মুর্তমান স্বাক্ষী এই বিদ্যালয়টি।
গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলাধীন সনমানিয়া ইউনিয়নে চর আলী নগর গ্রামে ছায়া ঘেরা মায়াভরা মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক পরিবেশে বিদ্যালয়টি অবস্থিত।শতবছরের প্রাচীন কালের মুর্তমান স্বাক্ষী এই বিদ্যালয়টি।
ইতিহাসঃ-এই ইতিহাস একশো বছরের অতীতকালের ইতিহাস।বৃটিশ সাম্রাজ্যবাদের পতনের পর অবিভক্ত ভারতে তখন ছিল জমিদারী প্রথা।এই চর আলীনগর তখন ছিল নাব্য। সূদীর্ঘ বিশাল ব্রহ্মপুত্র নদের তীর ঘেষে যে গ্রাম, তার পাশ দিয়ে মাল বোঝাই করে বয়ে চলতো সারি সারি পাল তোলা নেৌকা। নেৌকার বাদামের বিশাল অবয়বে যখন ভাসত সওদাগরের মনছবি।শহরে যেতে হলে উঠতে হতো এই নেৌকায়। যাদের নেৌকা চড়ার সাধ্য নেই তারা স্রেফ পায়ে হেটেই চলে যেত, ঢাকা কিংবা আগরতলা।পথে বাঘ ভাল্লুকের ভয় থাকলে সড়ক দুর্ঘনার ভয় মোটেও ছিলনা তখন।সেই সময় কেউ ৫ম শ্রেনী পাশ করতে পারলে তাকে হাতিতে চড়িয়ে সারা গ্রামে দেখানো হতো।সে ছিল এক একটি বিরাট স্মরনীয় মুহুর্ত।আজকের মতো কাগজ কলমও তখন ছিলনা। কি ছিল তা হলে?কলা পাতার সবুজ পৃষ্ঠায় বঁশ গাছের জিংলা কেটে তৈরী করা পেন্সিলে চলত স্বাক্ষরতার অনুশীলন।তেমনি একটি সময় কালে স্থানী দানবীর জনাব রজব আলী মুন্সী বিদ্যারয় প্রতিষ্ঠার জন্য জমি দিলেন।নানা রকম উদ্যোগ গিয়ে এগিয়ে এলন আরো কিছু বরেন্য জনপদবাসী।সবার সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রায় একশো বছরের সাধনায় পরিনত হয়েছে আজকের এই চর আরী নগর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যারয়টি।প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই কাজ করে আসছেন জনাব সুরুজ আলী পুিন্ডত ও রজব আলী মুন্সী। আমরা এই ওয়েব সাইটে তাদের ছবি দেখতে চাই।আজকের ক্রম বর্ধিষ্ণু জনপদের একটিমাত্র আলোকবর্তিকা বিদ্যালয়টি।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস