প্রজ্ঞার অনেক গভরীরে আমাদের প্রবীন ব্যাক্ত্বিত।তারা কেউ মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, ছিলেন শিক্ষক, ছিলেন দানবীর, বিশাল দেহী এইসব অসংখ্য সম্মানেয় প্রবীনগন তাদের আজীবনের জ্ঞান আর প্রজ্ঞ রেখে গেছেন আমাদের জন্য। তারা আমাদের গর্ব। আমরা তাদের ভূলে যেোতে চাইনা। তাদের দেখানো পথে আমরা হেটে যেতে চাই। সনমানিয়া ইউনিয়নের সর্ব প্রথম চেয়ারম্যান এম এ গণি। দীর্ঘ ৩৫ বছর একাধারে নির্বাচন করে জিতে এসেছেন তিনি।তার আমলে বিচার ব্যস্থা ছিল শিক্ষনীয় এবং দৃষ্টান্তমূলক।সমাজ নিয়ে খুবই ভাবতেন তিনি। আমৃত্যু তরুণ ছিলেন এম এ গনি চেয়ারম্যান সাহেব।আমরা তা রুহের মাগফেরাত কামনা করি।সহজ সরল মানুষ ছিলেন সাবেক চেয়ারম্যান ফজলুল করিম ভূইয়া।মাইক ছাড়াই বড় বড় সভা করে চলতেন।যার তার সাথে মিশে যেতেন যখন তখন।১৯৮৮ বন্যায় আমরা তাকে দেখেছি ঝাপিয়ে পরে কাজ করতে।তার সীমাহীন সরলতার কথা মনে হলে বুকটা কেপে উঠে। মন ভারি হয়ে যায়। কত নির্মম আর নিষ্ঠুর প্রতিক্রিয়ার শিকার হয়ে পড়েছিলেন শেস দিকে। হয়তো অজানা কোনো অভিমান নিয়ে চিরতরে চলে চলে গেলেন একজন সাদা মনের মানুষ।আমরা এক করে তুলে আনতে চাই প্রতিটি ভাল মানুষের গল্প দিয়ে, ছবি আর প্রামান্য যা কিছু পাওয়া যায় তার সব দিয়ে। সবাইকে আহবান করছি স্মরনীয় বরনীয়দের আমাদের গর্ব শিরোনামে নিবন্ধ পাঠাতে। আজই মেইল করুন aralbazar@gmail.com
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস