সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃবর্তমান দক্ষিন গাঁও র্মিজানাগর উচ্চ বিদ্যালয়,ডাকঃআড়াল বাজার,কাপাসিয়া,গাজীপুর।বিদ্যালয়টি ১৯৭১ সালের শেষের দিকে দক্ষিন গাঁও সরকারী প্রথমিক বিদ্যালয়ের সাথে বয়স্ক শিক্ষা হিসাবে নাইট স্কুর নামে চালু হয়।গ্রমের কিছু শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি পরবর্তীতে গ্রমের নারী শিক্ষার উন্নতির কথা চিন্তাকরে একটি বালিকা বিদ্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।সিদ্ধাতে এক সমত হওয়ায় দক্ষিন গাঁও ও র্মিজানাগর দুই গ্রমের যৌথ উদ্যেগে ০১.০১.১৯৭২ সন হইতে দক্ষিন গাঁও র্মিজানাগর নিন্ম-মাধ্যমিক বালিকা হসেবে একটি বিদ্যালয় চালু করা হয়।উক্ত স্থানে প্রয়োজনীয় ভূমি না থাকায় বিদ্যলয়টি স্থানান্তর করে র্মিজানাগর জনাব আবুল হাশেম সরকার ও তোফাজ্জল হোসেন সরকার সাহেব একটি টিনের ঘর উঠানোর জন্য প্রয়োজনীয় জমি দান করায় উক্ত স্থানে বিদ্যালয়টি স্থাপন করা হয়।০১.০১.১৯৭৩ সাল হইতে ১ম স্বীকৃতি লাভ করে ৩১.১২.২০০৯সাল পর্যন্ত নিন্ম মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করে।০১-০১-২০১০ সাল হতে ৩১-১২-২০১২ সন পর্যন্ত দক্ষিন গাও মির্জানগর উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় হিসাবে অনুমতি প্রাপ্ত হয়এবং ০১-০১-২০১৩ সন পর্যন্ত মহা শিক্ষা চালু করার অনুমতি পেয়ে দক্ষিন গাও মির্জানগর উচ্চ বিদ্যালয় হিসাবে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্টা লাভ করে।
ইতিহাসঃ- স্বাধীনতা যুদ্ধ পরবর্তী ১৯৭১ সালের শেষের দিকে এলাকার বিশিষ্ট গুনি ব্যক্তিত্ব সম্মান ব্যক্তি হাজী শমশের উদ্দিন সরকার , আঃ ফজলুল করিম ভূইয়া,আবদুল হাসেম সরকার,তোফাজ্জল হোসেন সরকার,আঃ বাতেন সরকার,নুরুল ইসলাম তাছারা আরও অনেকে মিলে এলাকার নারী শিক্ষার উন্নয়নের লক্ষ্য একটিনির্মমাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়্ এবং উল্লেখিতনাইট স্কুলের পরিবর্তে০১-০১-১৯৭২ সাল পর্যন্ত দক্ষিন গাও মির্জানগর নিম্ন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়। জনাব রেজাউল করিম সাহেবের সরকারী সাহায্য হিসাবে কিছু টিন পাওয়ার পর ২টিটিনের ঘর তৈরীর পর বিদ্যালয়টি চালু করা হয়।পর্যায়ক্রমে০১-০১-১৯৭৩ সাল হতে নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসাবে ১ম স্বীকৃর্তি লাভ করে।এবং০১-০১-২০১০ হতে নবম শ্রেনী অনুমতি লাভ করে এবং২০১২ সাল থেকে মহা শিক্ষা চালু করার অনুমতি পেয়ে বিদ্যালয়টি নাম পরির্বতন করে। দক্ষিন গাও মির্জানগর উচ্চ বিদ্যালয় নাম করন করা হয়। ১ম স্থাপিত হওয়ার পর প্রতিষ্টাতা হিসাবে ডাঃ ফজলুল করিম ভূইয়া ও দাতা হিসাবে আঃ হাশেম সরকার সাহেবের নাম অনুমুদিত করা হয়।
সভাপতি- জনাব নীলা আহম্মেদ - এম,এ
শিক্ষক প্রতিনিধি-জনাব শাফাৎ আহম্মদ সিদ্দীক- বি,এস,সি
শিক্ষক প্রতিনিধি-জনাব নেপাল চন্দ্র রায় - আই,এস,সি
শিক্ষক প্রতিনিদি- জনাব কামনা বালা রায়- এস,এস,সি
অভিবাবক সদস্য-জনাব মোঃহুমায়ুন কবির- এস,এস,সি
অভিবাবক সদ্স্য-জনাব মোঃ কামরুজ্জামান ভূইয়া- আলেম
অভিবাবক সদস্য-জনাব মোঃ ফখরুল আলম- নএস,এস,সি দাখেল
অভিবাবক সদস্য-জনাব মোঃ শামসুল হক- এস,এস,সি
অভিবাবক সদস্য-জনাব মোসাঃ হেলেনা বেগম- ৮ম শ্রেনী
সদস্য - জনাব মাসুদা পারভীন - বি.এ
সদস্য সচিব - জনাব মোঃ আবদুল সাত্তার - বি,এস,সি,বি,এড
বিগত ৫ বছরের জে এস সি পরীক্ষার ফলাফর
শ্রেনী ২০১৩ ২০১২ ২০১১ ২০১০ ২০০৯
জে.এস,সি ১৯-১১ ২৫-২২ ১৩-১৩ ১৩-১২ প্রযোজ্য নয়
বিগত ৫ বছরের পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলঃ-
পরীক্ষার সালঃ পরীক্ষার্থীর সংখ্যাঃ পাশের সংখ্যাঃ পাশের হারঃ
২০১৪- ১৫- ১৪ - ৯৩%-
২০১৩ - ২০ - ১৬ - ৮০%-
২০১২ - ১৩- ০৮ - ৬১%-
২০১১- প্রযোয্য নয়-
২০১০ - প্রযেয্যি নয়-
টাাকজতহব
টটচজকচকতজহত
শতভাগ পাশসহ জি.পি.এ.৫ পাওয়া ফলাফলের গুনগত মান উন্নয়ন করা।
ইউনিয়ন পরিষদ হইতে পাকা রাস্তা দক্ষিনগাও হেলাল উদ্দিন সরকার ইসলামিয়া এতিম খানা হয়ে ইটের রাস্তা দিয়ে দক্ষিনে বিদ্যালয়ে যাওয়া যায়্
্বকচকজ
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস